আপনারা যারা ঢাকা টু থাইল্যান্ড বিমান ভাড়া ২০২৪ এ সম্পর্কে জানতে চান অনলাইনের মাধ্যমে তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি লেখা। তো আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে চাচ্ছেন, তারা অবশ্যই ঢাকা টু থাইল্যান্ডের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্যটাই জানতে চাইবেন। আমাদের বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ থাইল্যান্ডের বিভিন্ন কাজের জন্য গিয়ে থাকেন। তো আপনারা যারা ঢাকা টু থাইল্যান্ডের বর্তমান বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন।
যারা ঢাকা টু থাইল্যান্ডের বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তারা বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড কোন না কোন কাজের উদ্দেশ্যে যাবেন যেমন কেউ বিজনেস করার জন্য, কেউবা ভ্রমণ করার জন্য আবার কেউবা হানিমুন করার জন্য থাইল্যান্ডে গিয়ে থাকেন। তো যাই হোক আর সময় নষ্ট না করে তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন ঢাকা টু থাইল্যান্ড এর বর্তমান বিমান ভাড়া ও থাইল্যান্ডের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো।
ঢাকা টু থাইল্যান্ড বিমান ভাড়া ২০২৪
এক দেশ থেকে আরেক দেশে আপনারা যারা কাজের জন্য বা ভ্রমণের জন্য যে যেই কাজের জন্যই জান না কেন আপনারা কিন্তু অবশ্যই জানেন যে এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়ার জন্য অনেকগুলো এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ চলাচল করে থাকে। তাহলে ঢাকা টু থাইল্যান্ড বিমান ভাড়া ২০২৪, সম্পর্কে জানার জন্য অবশ্যই আগে জানতে হবে যে ঢাকা টু থাইল্যান্ড রুটে কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে চলুন আগে দেখে নেওয়া যাক ঢাকা টু থাইল্যান্ড রুটে কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে।
* ব্যাংকক এয়ারওয়েজ, এমিরেটস এয়ারলাইন্স, শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স, সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স, টার্কিশ এয়ারলাইন্স, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স, এয়ার ইন্ডিয়া, থাই এয়ারওয়েজ, ইতিহাদ এয়ারওয়েজ ও কাতার এয়ারওয়েজ।
আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে ঢাকা টু থাইল্যান্ড রুটে কোন কোন রেললাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে থাকে। তাহলে এখন দেখে নেওয়া যাক যে কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজের ভাড়া ঢাকা টু থাইল্যান্ড রুটে কিরকম।
আরো পড়ুন,
» ঢাকা টু ব্যাংকক বিমান ভাড়া ২০২৪ ?
ঢাকা টু থাইল্যান্ড বিমান ভাড়া কত
আপনারা উপরে যে এয়ারলাইন্স ও এয়ার ওয়েজ গুলো দেখতে পাচ্ছেন এগুলোর প্রত্যেকটেরই কিছু সেট রয়েছে যেমন ইকোনমিক ক্লাস ও বিজনেস ক্লাস। কিন্তু এই এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলোর বেশিরভাগ গুলোতেই শুধু বিজনেস ক্লাস এর সিট রয়েছে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক সম্পূর্ণ তথ্যের সাথে ইকোনোমিক ক্লাস ও বিজনেস ক্লাসের ভাড়া কি রকম হয়ে থাকে।
• ব্যাংকক এয়ারওয়েজ
ইকোনোমিক ক্লাসের কোন সিট নেই।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৬৫,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• এমিরেটস এয়ারলাইন্স
ইকোনোমিক ক্লাসের কোন সিট নেই।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৭২,০০০ টাকা থেকে ৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স
ইকোনোমিক ক্লাসের কোন সিট নেই।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৮০,০০০ টাকা থেকে ১,০৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স
ইকোনমিক ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৩৫,০০০ টাকা থেকে ৪২,০০০ টাকা পর্যন্ত।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৪৮,০০০ টাকা থেকে ৬৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স
ইকোনমিক ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৩২,০০০ টাকা থেকে ৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৬৫,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• টার্কিশ এয়ারলাইন্স
ইকোনোমিক ক্লাসের কোন সিট নেই।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৯৫,০০০ টাকা থেকে ১,১০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
ইকোনমিক ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৪৪,০০০ টাকা থেকে ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৭৫,০০০ টাকা থেকে ৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স
ইকোনমিক ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৩৮,০০০ টাকা থেকে ৪৮,০০০ টাকা পর্যন্ত।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৬৫,০০০ টাকা থেকে ৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• এয়ার ইন্ডিয়া
ইকোনোমিক ক্লাসের কোন সিট নেই।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৪০,০০০ টাকা থেকে ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• থাই এয়ারওয়েজ
ইকোনোমিক ক্লাসের কোন সিট নেই।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৪৪,০০০ টাকা থেকে ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• ইতিহাদ এয়ারওয়েজ
ইকোনোমিক ক্লাসের কোন সিট নেই।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ১,০৫,০০০ টাকা থেকে ২,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
• কাতার এয়ারওয়েজ
ইকোনোমিক ক্লাসের কোন সিট নেই।
ও বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৭২,০০০ টাকা থেকে ৯০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
তো আশা করি আপনারা ঢাকা টু থাইল্যান্ডের বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলোর বর্তমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে
আপনারা অনেকেই আছেন যারা বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে এ বিষয়ে সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড সরাসরি ফ্লাইট হয়ে থাকে তাই সময়ও কম লাগে আবার একেবারেই যে সময় কম লাগে তাও নয়। তো ঢাকা থেকে থাইল্যান্ড যে সরাসরি বিমানগুলো চলাচল করে থাকে এগুলোতে যেতে সময় লাগে ২ ঘন্টা ৪৫ মিনিট থেকে প্রায় তিন ঘন্টা এর মত, আবার ৫ থেকে ১০ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে।
সর্বশেষ কিছু কথাঃ
প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা যদি আপনার এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি ঢাকা টু থাইল্যান্ড এর বর্তমান বিমান ভাড়া সম্পর্কে লাগবে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছেন। তো যদি আপনাদের আরো বিভিন্ন দেশের বিমান ভাড়া সম্পর্কে বা বিভিন্ন তথ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এই সাইটটি ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন,আল্লাহ হাফেজ।