এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫। এস্তোনিয়া বেতন কত 

ইউরোপের মধ্যে অবস্থিত একটি সেনজেন ভুক্ত দেশ হল এস্তোনিয়া, যে দেশটিতে দিন দিন কাজের চাহিদা বাড়ছে। তাই এস্তোনিয়া সরকার বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে লোক নিয়োগ দিবেন। তো যারা বাংলাদেশ থেকে এস্তোনিয়া ওয়ার্ক ভিসার মাধ্যমে যেতে চাচ্ছেন বা যাবেন। তাদের কিন্তু এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে জানা জরুরী।

আবার অনেকেই আছেন যারা এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে জানতে গুগলের মাধ্যমে সার্চও করে থাকেন। এই পোষ্টের মাধ্যমে এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার যাবতীয় সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে তুলে ধরা হবে, তো আপনারা যদি পোস্টটির সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে আশা করি এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সহ এস্তোনিয়ার আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের অনুসন্ধান পেয়ে যাবেন।

এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা 

তো যারা এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু তার আগে জানতে হবে যে এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মধ্যে কোন কোন কাজের ভিসাগুলো রয়েছে। আরেকটি কথা হচ্ছে যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মধ্যে যে কাজের ভিসার মাধ্যমেই যান না কেন সে ভিসার মেয়াদ থাকবে মাত্র ১ বছর বা ১২ মাস। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে ১ বছর পর পর সেই ভিসার মেয়াদ বাড়াতে হবে। তো যাই হোক তাহলে চলুন নিচ থেকে জেনে নেওয়া যাক এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মধ্যে কোন কোন কাজগুলোর ভিসা রয়েছে।

• ইঞ্জিনিয়ারিং ভিসা,

• ক্লিনার ভিসা,

• কৃষি ভিসা ও

• গার্মেন্টস ভিসা। 

আর জানতে পড়ুন,

» জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ ?

তো তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মধ্যে এই সকল কাজের ভিসাগুলো রয়েছে। এস্তোনিয়া যাওয়ার জন্য আরেকটি বিশেষ কথা জানার প্রয়োজন সেটি হচ্ছে যে, আপনারা যে ধরনের কাজের ভিসার মাধ্যমে যান না কেন অবশ্যই সেই কাজের ভিসার উপর অভিজ্ঞতা বা সার্টিফিকেট অবশ্যই থাকতে হবে।

এস্তোনিয়া ভিসা ফর বাংলাদেশী 

এস্তোনিয়া ভিসা ফর বাংলাদেশী এ বিষয়ে জানতে চান, এর মানে হচ্ছে এস্তোনিয়ার ভিসা বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে কেমন হবে। যারা বাংলাদেশ থেকে এস্তোনিয়া যেতে চাচ্ছেন তারা যদি বাংলাদেশের এস্তোনিয়ার ভিসার এজেন্সি বা অফিসে গিয়ে কোন বিষয়ে জানতে চান তাহলেও জানতে পারবেন। এছাড়াও যদি এস্তোনিয়ার আরো বিস্তারিত সম্পর্কে জানতে https://visathing.com/estonia.com এই ওয়েবসাইটেতে ঢুকে সকল ধরনের ইনফরমেশন জানতে পারবেন। তো তাহলে আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে এস্তোনিয়া ভিসার ফর বাংলাদেশী এ সম্পর্কে।

এস্তোনিয়া বেতন কত 

অনেকেই জানতে চান যে এস্তোনিয়া বেতন কত, এই বিষয়টি আসলে ভিসার উপর নির্ভর করে ও কোন ভিসায় কি কাজের মাধ্যমে যাবেন তার ওপর। উপরে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মধ্যে বিভিন্ন কাজের ভিসা দেখতে পেয়েছেন, তো সেখানে কিন্তু বুঝতেই পারছেন যে কোন কাজের উপর বেতন কেমন হবে।যেমনঃ ইঞ্জিনিয়ারিং ভিসা বা কৃষি ভিসার ডিমান্ড সবচাইতে বেশি এস্তোনিয়াতে এবং বেতনও বেশি দিয়ে থাকে।

এই সকল ভিসাগুলোতে যদি ভালো অভিজ্ঞ থেকে থাকে তাহলে প্রতি মাসে বেতন পড়বে বাংলাদেশি টাকার প্রায় ১,৮৫,০০০ টাকা থেকে ৩,০০,০০০ টাকা এর মত। আর ক্লিনার ভিসা, গার্মেন্টস ভিসা এ সকল ভিসাতে ডিমান্ড থাকলেও তেমন খুব একটা বেতন পরবে না। তারপরেও এই সকল ভিসাতে এস্তোনিয়ায় সর্বনিম্ন বেতন পড়বে প্রতি মাসে ৪৮,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা এর মত। তাহলে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে এস্তোনিয়ার বেতন কি রকম বা কেমন পরবে।

সর্বশেষ কিছু কথাঃ

তাহলে প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়েছেন আশা করি এস্তোনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সহ এস্তোনিয়ার আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের যদি এরকম আরো বিভিন্ন দেশের তথ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এই সাইটটিতে ভিজিট করে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

Leave a comment